বশীকরণ

মেয়েকে বশীভুত করার মন্ত্র

মন্ত্রঃ রাম লক্ষন সিতা, আয় আয় জোড়, লাগ চরনে বান্ধিয়া গাও, ধর আল্লাহর হাত পাও, মোর চরনে আল্লাহ মিলিয়া দাও। নিয়মঃ শনিবার অথবা মঙ্গলবা...

বুধবার, ১৫ ফেব্রুয়ারী, ২০১৭

দোকানে বেশি বিক্রী হওয়ার তদবীর

শ্রোতবতী নদী হতে এক নি:শ্বাসে এক ঘঠি ( পাত্র) পানি আনিবেন তারপর উক্ত মন্ত্র এক চল্লিশ বার পড়ে অই পানি তে ফু দিবেন যাদের দোকানে বিক্রি কম হয় বা তেমন উন্নতি হচ্ছে না  তারা সেই দোকানে প্রত্যেকদিন সকালে অই পানি ছিটিয়ে দিবেন ইনশাল্লাহ এতে সে দোকানে প্রচুর বিক্রি হবে এবং অনেক উন্নতি হবে ।

মন্ত্র : আল্লা আজিম আল্লা ইয়া রাব্বানা,
ফলনার দোকানেতে দাও বেচাকেনা ।
দোহাই আল্লা গাফুরের রাহীম
কসম তোমার লাগে আরসেল আযীম ।








সফলতা নির্ভর করে প্রানান্ত প্রচেষ্টায়, 
আমাদের সাথে যোগাযোগ করুনঃ 
 মোবাইলঃ +8801917444475 (or) +8801723440009 
IMO- +8801957560975

সাঁপ, কুকুর অথবা বিষাক্ত প্রাণীর বিষ নামানোর দোয়া

 সাঁপ, কুকুর অথবা বিষাক্ত প্রাণী কামড় দিলে রোগীর পিঠে কাঁসার থালা লাগিয়ে ৪০ বার
 আল্লাহুস সামাদ
পাঠ করে থালায় শাহাদাত আঙ্গুল দ্বারা তিনটি টোকা দিবে । এতে রোগীর পিঠে থালা আটকে যাবে । অতঃপর কিছু ঈদুরের মাটি সংগ্রহ করে একমুষ্ঠি করে মাটি নিয়ে আল্লাহুস সামাদ পড়বে এবং ঈদুরের মাটি থালার উপর দিকে ফেলে দিবে । এভাবে চলতে থাকবে । বিষ নেমে গেলে থালা এমনিতেই পিঠ থেকে পড়ে যাবে ।
ইহা পরীক্ষিত আমল ।







সফলতা নির্ভর করে প্রানান্ত প্রচেষ্টায়, 
আমাদের সাথে যোগাযোগ করুনঃ 
মোবাইলঃ +8801917444475 (or) +8801723440009 
IMO- +8801957560975

জীন হাসিলের নিয়ম

জ্বীন হাসিলের শর্তঃ

১। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়তে হবে । নামাজ কাযা করা যাবে না । মাঝে মাঝে নফল রোজা রাখতে হবে ।
২। সূরা ইয়াছিন, সূরা জ্বীন, চেহেলকাফ ও চারকূলসহ আয়াতুল কুরছী মুখস্থ থাকতে হবে । আরো অন্যান্য দোয়া মুখস্থ থাকতে হবে ।
৩। হালাল উপার্জন করতে হবে, হারাম কোন কিছু খাওয়া যাবে না । আমলকালীন সময়ে ৪১ দিন পর্যন্ত আমিষ জাতীয় খাবার খাওয়া যাবেনা । অর্থাত্‍ নিরামিষ খেতে হবে ।
৪। সত্‍ ও দুঃসাহসী হতে হবে । জ্বীনের প্রথম দফায় উপস্থিতিতে ভয় পাওয়া যাবে না । ভয় পেলে হার্ট এটাকে মৃত্যু নিশ্চিত । সুতরাং দূর্বল মানুসিকতা থাকা যাবেনা ।
৫।সর্বদা ওযু ও শরীর বন্ধ রাখতে হবে, আতর ও সুগন্ধি মাখতে হবে । কখনও গলা পানিতে ডুব দেয়া এবং গাছে উঠা যাবেনা ।
৬।কোনপ্রকার নেশাজাতীয় খাবার যেমন বিড়ি সিগারেট মদ ইত্যাদি খাওয়া যাবেনা ।
৭। হস্তমৈথুন করা বা নারী আসক্তি হওয়া যাবে না । সর্বদা নিজের শরীর ও মনকে পবিত্র রাখতে হবে ।
আমলকারীকে অবশ্যই সাবালক হতে হবে ।
৮। যে ঘরে বসে আমল করবেন ৪১ দিন পর্যন্ত সে ঘরে আমলকারী ছাড়া অন্য কেউ প্রবেশ করতে পারবেনা । ঘরটি হতে হবে কোলাহলমুক্ত নির্জন । ঘরের দরজা জানালা বন্ধ রাখতে হবে সবসময় । আমল করার সময় ঘরে কোনরকম আলো, আগুন, দিয়াশলাই ও মোবাইল ফোন চালু রাখা যাবেনা । ঘরটি এককথায় কবরের মত অন্ধকার করতে হবে ।
৯। আমল শুরু করতে হবে চন্দ্রমাসের প্রথম সপ্তাহের কোন শুভ দিন দেখে । একাধারে ৪১ দিন পর্যন্ত মধ্যরাতে রাত ১২টার পর আমল শুরু করতে হবে । আমল শুরু করার পর একদিনও বাদ দেওয়া যাবেনা । একাধারে আমল চালিয়ে যেতে হবে । খুব ভাল হয় গোসল করে নিয়ে ওযু করে সুরমা আতর গোলাপজল গায়ে মাখা । এবং আমল শুরু করার আগে দু রাকাত করে ৪ রাকাত নফল নামাজ আদায় করে নেওয়া উত্তম । আমলের আগে নিজের শরীর বন্ধ করে নিতে হবে এবং আমলকারী যেখানে বসবে (অবশ্যই কিবলামুখী হয়ে) আয়াতুল কুরছী পড়তে পড়তে একটা চাকু দ্বারা নিজের চতুরদিকে গোলাকার বৃত্ত আঁকবে । তাহলে জ্বীন ঐ রেখার মধ্যে ঢুকতে পারবেনা ।
১০। সঠিক নিয়মে আমল শুরু করার পর জ্বীন ভয়ংঙ্কর রূপ নিয়ে দেখা দিতে পারে । এতে ভয় পেয়ে আমল ছেড়ে দেওয়া ঠিক হবেনা । তাই প্রথমেই ভেবেচিন্তে সিদ্ধান্ত নিতে হবে । কাজটি ঝুকিপূর্ণ তাই সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগেই চিন্তাভাবনা করে সিদ্ধান্তে অটল থাকতে হবে ।


নিয়মঃ
জ্বীন হাসিল করার জন্য সূরা কাহফের আমলই প্রসিদ্ধ । কিন্তু জ্বীন হাসিল অত্যান্ত বিপদজ্জনক বলিয়া অনেকেই একাজে অগ্রসর হয় না । সাহসের অভাব থাকলে এইকাজ শুরু করা উচিত নয় ।
প্রত্যহ রাত্রী দ্বিপ্রহরে নির্জন অন্ধকার ঘরে বসিয়া সূরা কাহফের ৭৫ আয়াত হইতে ৪১ দিন পর্যন্ত শেষ আয়াত "ক্বালা আলাম আকুল" পর্যন্ত পড়িবে । আমল শুরুর আগে অবশ্যই নিজের শরীর বন্ধ করে নিতে হবে । ১৪ দিন পর থেকে সাহসের পরীক্ষা শুরু হবে । এ সময় জ্বীন নানা ভয়ংঙ্কর রুপ ধারন করিয়া আমলকারীকে ভয় দেখাবে । ৪১ দিনের মাথায় সে পুরোপুরি বশে আসবে । এবং এসে শান্ত ভাষায় সালাম দিবে ও হাসিলের উদ্দেশ্য জানতে চাইবে । আপনি তখন তার সালাম বিনিময়ের পর আপনি শান্ত ও ভদ্রভাবে আপনার তাকে ডাকার কারন জানাবে । তখন সে সাধ্যমত আমলকারীর কাজটি করিয়া দিবে ।












সফলতা নির্ভর করে প্রানান্ত প্রচেষ্টায়, 
আমাদের সাথে যোগাযোগ করুনঃ 
মোবাইলঃ +8801917444475 (or) +8801723440009 
IMO- +8801957560975

হার্টের অসুখে অর্জুন

আধুনিকতার দোহায় দিয়ে যতো চিকিৎসায় করা হোক না কেনো গাছ-গাছালির গুণাগুণ অপরিসীম। এদের মধ্যে অন্যতম হলো অর্জুন বৃক্ষ। অর্জুনে রয়েছে চর্ম ও যৌনরোগসহ বহু রোগের উপকারী গুণাগুণ। তাহলে আসুন কি কি উপকার করে এই বৃক্ষ যেনে নেওয়া যাক।


মাঝারি আকৃতির এই পত্র পতনশীল বৃক্ষটি তার ওষধী গুণ নিয়ে মানব সমাজে দৃষ্টি আকৃষ্ট করেছে সুপ্রাচীন কাল থেকেই। শারীরিক বল ফিরে আনা এবং রণাঙ্গনে মনকে উজ্জ্বীবিত করতে ভেষজ রস হিসেবে অর্জুনের ব্যবহার রয়েছে প্রাচীনকাল থেকে। তারপর যতই দিন যাচ্ছে ততই অর্জুনের উপকারী দিক উদ্ভাবিত হচ্ছে।

# অর্জুন গাছের ছাল, ফল ও পাতা তিনটিই ওষুধী উপাদান হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। তবে অর্জুন গাছের ছালই ভেষজ চিকিৎসায় বেশি ব্যবহৃত হয়ে থাকে।
# অর্জুন গাছের ছাল বেটে খেলে হৃৎপিণ্ডের পেশি শক্তিশালী হয় এবং হৃদযন্ত্রের কার্যক্ষমতা বাড়ে।
# অর্জুন গাছের রসে রক্ত পরিশোধন ক্ষমতা রয়েছে। এ কারণে পথ্য হিসেবে অর্জুনের রস হর হামেসা ব্যবহৃত হয়ে থাকে।
# অর্জুন খাদ্য হজম ক্ষমতা বাড়ায়। খাদ্যতন্ত্রের শৃংখলা স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে।
# অর্জুন গাছের রস চর্ম ও যৌনরোগে উপকার করে। যৌন উদ্দীপনা বাড়াতেও অর্জুনের রস সাহায্য করে বলে ভেষজবিদরা বলে থাকেন।
# শরীরে খোস-পাচড়া দেখা দিলে অর্জুন গাছের ছাল বেটে লাগালে ভালো হয়ে যায়।
এসব ছাড়াও অর্জুন গাছের আরও অসংখ্য রোগের ওষুধ প্রস্তুতিতে অন্যতম ভেষজ উপাদান হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে থাকে।










সফলতা নির্ভর করে প্রানান্ত প্রচেষ্টায়,
আমাদের সাথে যোগাযোগ করুনঃ 
মোবাইলঃ +8801917444475 (or) +8801723440009
IMO- +8801957560975

বশীকরণ, সম্মোহন

প্যাঁচার পাখা ও কাকের পাখা নিয়ে চন্দন কাঠের আগুনে পুড়িয়ে ভষ্ম তৈরী করবে।
এই ভষ্ম যার মাথায় তার অলক্ষ্যে ছিটিয়ে দিবে সেই বশিভুত হবে।








সফলতা নির্ভর করে প্রানান্ত প্রচেষ্টায়, 
আমাদের সাথে যোগাযোগ করুনঃ 
মোবাইলঃ +8801917444475 (or) +8801723440009 
IMO- +8801957560975