জ্বীন হাসিলের শর্তঃ
১। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়তে হবে । নামাজ কাযা করা যাবে না । মাঝে মাঝে নফল রোজা রাখতে হবে ।
২। সূরা ইয়াছিন, সূরা জ্বীন, চেহেলকাফ ও চারকূলসহ আয়াতুল কুরছী মুখস্থ থাকতে হবে । আরো অন্যান্য দোয়া মুখস্থ থাকতে হবে ।
৩। হালাল উপার্জন করতে হবে, হারাম কোন কিছু খাওয়া যাবে না । আমলকালীন সময়ে ৪১ দিন পর্যন্ত আমিষ জাতীয় খাবার খাওয়া যাবেনা । অর্থাত্ নিরামিষ খেতে হবে ।
৪। সত্ ও দুঃসাহসী হতে হবে । জ্বীনের প্রথম দফায় উপস্থিতিতে ভয় পাওয়া যাবে না । ভয় পেলে হার্ট এটাকে মৃত্যু নিশ্চিত । সুতরাং দূর্বল মানুসিকতা থাকা যাবেনা ।
৫।সর্বদা ওযু ও শরীর বন্ধ রাখতে হবে, আতর ও সুগন্ধি মাখতে হবে । কখনও গলা পানিতে ডুব দেয়া এবং গাছে উঠা যাবেনা ।
৬।কোনপ্রকার নেশাজাতীয় খাবার যেমন বিড়ি সিগারেট মদ ইত্যাদি খাওয়া যাবেনা ।
৭। হস্তমৈথুন করা বা নারী আসক্তি হওয়া যাবে না । সর্বদা নিজের শরীর ও মনকে পবিত্র রাখতে হবে ।
আমলকারীকে অবশ্যই সাবালক হতে হবে ।
৮। যে ঘরে বসে আমল করবেন ৪১ দিন পর্যন্ত সে ঘরে আমলকারী ছাড়া অন্য কেউ প্রবেশ করতে পারবেনা । ঘরটি হতে হবে কোলাহলমুক্ত নির্জন । ঘরের দরজা জানালা বন্ধ রাখতে হবে সবসময় । আমল করার সময় ঘরে কোনরকম আলো, আগুন, দিয়াশলাই ও মোবাইল ফোন চালু রাখা যাবেনা । ঘরটি এককথায় কবরের মত অন্ধকার করতে হবে ।
৯। আমল শুরু করতে হবে চন্দ্রমাসের প্রথম সপ্তাহের কোন শুভ দিন দেখে । একাধারে ৪১ দিন পর্যন্ত মধ্যরাতে রাত ১২টার পর আমল শুরু করতে হবে । আমল শুরু করার পর একদিনও বাদ দেওয়া যাবেনা । একাধারে আমল চালিয়ে যেতে হবে । খুব ভাল হয় গোসল করে নিয়ে ওযু করে সুরমা আতর গোলাপজল গায়ে মাখা । এবং আমল শুরু করার আগে দু রাকাত করে ৪ রাকাত নফল নামাজ আদায় করে নেওয়া উত্তম । আমলের আগে নিজের শরীর বন্ধ করে নিতে হবে এবং আমলকারী যেখানে বসবে (অবশ্যই কিবলামুখী হয়ে) আয়াতুল কুরছী পড়তে পড়তে একটা চাকু দ্বারা নিজের চতুরদিকে গোলাকার বৃত্ত আঁকবে । তাহলে জ্বীন ঐ রেখার মধ্যে ঢুকতে পারবেনা ।
১০। সঠিক নিয়মে আমল শুরু করার পর জ্বীন ভয়ংঙ্কর রূপ নিয়ে দেখা দিতে পারে । এতে ভয় পেয়ে আমল ছেড়ে দেওয়া ঠিক হবেনা । তাই প্রথমেই ভেবেচিন্তে সিদ্ধান্ত নিতে হবে । কাজটি ঝুকিপূর্ণ তাই সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগেই চিন্তাভাবনা করে সিদ্ধান্তে অটল থাকতে হবে ।
নিয়মঃ
জ্বীন হাসিল করার জন্য সূরা কাহফের আমলই প্রসিদ্ধ । কিন্তু জ্বীন হাসিল অত্যান্ত বিপদজ্জনক বলিয়া অনেকেই একাজে অগ্রসর হয় না । সাহসের অভাব থাকলে এইকাজ শুরু করা উচিত নয় ।
প্রত্যহ রাত্রী দ্বিপ্রহরে নির্জন অন্ধকার ঘরে বসিয়া সূরা কাহফের ৭৫ আয়াত হইতে ৪১ দিন পর্যন্ত শেষ আয়াত "ক্বালা আলাম আকুল" পর্যন্ত পড়িবে । আমল শুরুর আগে অবশ্যই নিজের শরীর বন্ধ করে নিতে হবে । ১৪ দিন পর থেকে সাহসের পরীক্ষা শুরু হবে । এ সময় জ্বীন নানা ভয়ংঙ্কর রুপ ধারন করিয়া আমলকারীকে ভয় দেখাবে । ৪১ দিনের মাথায় সে পুরোপুরি বশে আসবে । এবং এসে শান্ত ভাষায় সালাম দিবে ও হাসিলের উদ্দেশ্য জানতে চাইবে । আপনি তখন তার সালাম বিনিময়ের পর আপনি শান্ত ও ভদ্রভাবে আপনার তাকে ডাকার কারন জানাবে । তখন সে সাধ্যমত আমলকারীর কাজটি করিয়া দিবে ।
সফলতা নির্ভর করে প্রানান্ত প্রচেষ্টায়,
আমাদের সাথে যোগাযোগ করুনঃ
মোবাইলঃ +8801917444475 (or) +8801723440009
IMO- +8801957560975
১। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়তে হবে । নামাজ কাযা করা যাবে না । মাঝে মাঝে নফল রোজা রাখতে হবে ।
২। সূরা ইয়াছিন, সূরা জ্বীন, চেহেলকাফ ও চারকূলসহ আয়াতুল কুরছী মুখস্থ থাকতে হবে । আরো অন্যান্য দোয়া মুখস্থ থাকতে হবে ।
৩। হালাল উপার্জন করতে হবে, হারাম কোন কিছু খাওয়া যাবে না । আমলকালীন সময়ে ৪১ দিন পর্যন্ত আমিষ জাতীয় খাবার খাওয়া যাবেনা । অর্থাত্ নিরামিষ খেতে হবে ।
৪। সত্ ও দুঃসাহসী হতে হবে । জ্বীনের প্রথম দফায় উপস্থিতিতে ভয় পাওয়া যাবে না । ভয় পেলে হার্ট এটাকে মৃত্যু নিশ্চিত । সুতরাং দূর্বল মানুসিকতা থাকা যাবেনা ।
৫।সর্বদা ওযু ও শরীর বন্ধ রাখতে হবে, আতর ও সুগন্ধি মাখতে হবে । কখনও গলা পানিতে ডুব দেয়া এবং গাছে উঠা যাবেনা ।
৬।কোনপ্রকার নেশাজাতীয় খাবার যেমন বিড়ি সিগারেট মদ ইত্যাদি খাওয়া যাবেনা ।
৭। হস্তমৈথুন করা বা নারী আসক্তি হওয়া যাবে না । সর্বদা নিজের শরীর ও মনকে পবিত্র রাখতে হবে ।
আমলকারীকে অবশ্যই সাবালক হতে হবে ।
৮। যে ঘরে বসে আমল করবেন ৪১ দিন পর্যন্ত সে ঘরে আমলকারী ছাড়া অন্য কেউ প্রবেশ করতে পারবেনা । ঘরটি হতে হবে কোলাহলমুক্ত নির্জন । ঘরের দরজা জানালা বন্ধ রাখতে হবে সবসময় । আমল করার সময় ঘরে কোনরকম আলো, আগুন, দিয়াশলাই ও মোবাইল ফোন চালু রাখা যাবেনা । ঘরটি এককথায় কবরের মত অন্ধকার করতে হবে ।
৯। আমল শুরু করতে হবে চন্দ্রমাসের প্রথম সপ্তাহের কোন শুভ দিন দেখে । একাধারে ৪১ দিন পর্যন্ত মধ্যরাতে রাত ১২টার পর আমল শুরু করতে হবে । আমল শুরু করার পর একদিনও বাদ দেওয়া যাবেনা । একাধারে আমল চালিয়ে যেতে হবে । খুব ভাল হয় গোসল করে নিয়ে ওযু করে সুরমা আতর গোলাপজল গায়ে মাখা । এবং আমল শুরু করার আগে দু রাকাত করে ৪ রাকাত নফল নামাজ আদায় করে নেওয়া উত্তম । আমলের আগে নিজের শরীর বন্ধ করে নিতে হবে এবং আমলকারী যেখানে বসবে (অবশ্যই কিবলামুখী হয়ে) আয়াতুল কুরছী পড়তে পড়তে একটা চাকু দ্বারা নিজের চতুরদিকে গোলাকার বৃত্ত আঁকবে । তাহলে জ্বীন ঐ রেখার মধ্যে ঢুকতে পারবেনা ।
১০। সঠিক নিয়মে আমল শুরু করার পর জ্বীন ভয়ংঙ্কর রূপ নিয়ে দেখা দিতে পারে । এতে ভয় পেয়ে আমল ছেড়ে দেওয়া ঠিক হবেনা । তাই প্রথমেই ভেবেচিন্তে সিদ্ধান্ত নিতে হবে । কাজটি ঝুকিপূর্ণ তাই সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগেই চিন্তাভাবনা করে সিদ্ধান্তে অটল থাকতে হবে ।
জ্বীন হাসিল করার জন্য সূরা কাহফের আমলই প্রসিদ্ধ । কিন্তু জ্বীন হাসিল অত্যান্ত বিপদজ্জনক বলিয়া অনেকেই একাজে অগ্রসর হয় না । সাহসের অভাব থাকলে এইকাজ শুরু করা উচিত নয় ।
প্রত্যহ রাত্রী দ্বিপ্রহরে নির্জন অন্ধকার ঘরে বসিয়া সূরা কাহফের ৭৫ আয়াত হইতে ৪১ দিন পর্যন্ত শেষ আয়াত "ক্বালা আলাম আকুল" পর্যন্ত পড়িবে । আমল শুরুর আগে অবশ্যই নিজের শরীর বন্ধ করে নিতে হবে । ১৪ দিন পর থেকে সাহসের পরীক্ষা শুরু হবে । এ সময় জ্বীন নানা ভয়ংঙ্কর রুপ ধারন করিয়া আমলকারীকে ভয় দেখাবে । ৪১ দিনের মাথায় সে পুরোপুরি বশে আসবে । এবং এসে শান্ত ভাষায় সালাম দিবে ও হাসিলের উদ্দেশ্য জানতে চাইবে । আপনি তখন তার সালাম বিনিময়ের পর আপনি শান্ত ও ভদ্রভাবে আপনার তাকে ডাকার কারন জানাবে । তখন সে সাধ্যমত আমলকারীর কাজটি করিয়া দিবে ।
সফলতা নির্ভর করে প্রানান্ত প্রচেষ্টায়,
আমাদের সাথে যোগাযোগ করুনঃ
মোবাইলঃ +8801917444475 (or) +8801723440009
IMO- +8801957560975
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন